শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:৪২

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
বরিশালে পিতা-পুত্রকে হাতুড়ি পেটার পরে মামলা- আদালত চত্ত্বরে ধাওয়া

বরিশালে পিতা-পুত্রকে হাতুড়ি পেটার পরে মামলা- আদালত চত্ত্বরে ধাওয়া

dynamic-sidebar

নিজস্ব প্রতিবেদক: রায়পাশা-কড়াপুরে হাতুড়ি পেটায় পিতা-পুত্রকে আহত ও দোকান ভাংচুরের পরে তাদের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমনকি আসামীরা জামিনের জন্য গেলে আদালত চত্ত্বরে ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খোকন’র লোকেরা তাদের ধাওয়া করে। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্ত্বরে এই ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পাশাপাশি চেয়ারম্যানের লোক কর্তৃক দ্বিতীয় দফা হামলার ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে আসামীরা।

জানাগেছে, গত ৩১ অক্টোবর রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়নের পপুলার স্কুলে যাত্রা-জুয়ার আয়োজন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে প্রস্তুতি সভায় বসেন ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খোকন। সেখানে চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত মোটর সাইকেল চালক এমরান খলিফা ও তার বাবা কালাম খলিফা ওরফে কালু ডাকাত মারধর করে একই এলাকার বাসিন্দা মো. সজিব খলিফাকে মারধর করে। এর কিছুক্ষন পরে এমারন ও তার বাবা কালু চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে সজিবের বাবা খোকন খলিফার উপর হামলা এবং দোকান ভাংচুর করে তারা। এ নিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন পত্রিকায় ১ নভেম্বর সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এদিকে হামলা করেই খ্যান্ত হয়নি চেয়ারম্যানের
লোকেরা। পরবর্তীতে হামলায় আহত পিতা-পুত্র সহ ১০ জনকে আসামী করে এয়ারপোর্ট থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। যার মধ্যে চারজন নামধারী এবং বাকি ৬ জন অজ্ঞাতনামা আসামী। চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান খোকন এর মোটর সাইকেল চালকের আড়ালে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী এমরানকে মারধর ও ছিনতাই’র অভিযোগ এনে তার বাবা কালাম খলিফা মামলাটি দায়ের করেছেন।

মামলার আসামীরা অভিযোগ করেন, মার খেয়েও তারা চেয়ারম্যানের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মামলার আসামী হয়েছেন। শুধু তাই নয়, গতকাল বৃহস্পতিবার ওই মামলায় জামিন নেয়ার জন্য আদালতে যান। কিন্তু সেখানে পূর্বে থেকেই চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান তার লোকজন নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। আদালত চত্ত্বরে প্রবেশ করা মাত্রই চেয়ারম্যানের ছোট ভাই শহিদ ও তাদের ক্যাডার কালাম ওরফে কালু ডাকাত সহ ৫/৬ জন তাদের আদালত চত্ত্বরে ধাওয়া করলে আসামীরা পালিয়ে যান। তারা বলেন, চেয়ারম্যানের ছোট ভাই এবং কালু তাদের উপর দ্বিতীয় দফায় হামলার চেষ্টা করছে। এজন্য একদিকে পুলিশ অন্যদিকে চেয়ারম্যান বাহিনীর ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ আসামীদের।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net